ভিজিট করুন নতুন ও স্হায়ী ব্লগ www.alomoy.com, it.alomoy.com

কুরআনের গাণিতিক অলৌকিকতা ;পর্ব-২



#'সাবয়া সামাওয়াত' অর্থ সাত আসমান। কুরআনে এই সাত আসমান কথাটা সাতবারই এসেছে।
#খালকুস সামাওয়াত বা আসমানসমূহের সৃষ্টি কথাটাও এসেছে ৭ বার।
# সাবয়াতু আইয়াম' মানে ৭দিন। একথাও কুরআনে আছে ৭ বার।
#ইয়াওমুন মানে দিন। সমগ্র কুরআনে এ শব্দটি আছে ৩৬৫ বার। বহুবচন আইয়াম মানে দিনসমূহ। এটা এসছে ৩০ বার। আরবী ভাষায় চাঁদ হচ্ছে মাসের সূত্র সূচক। গড়ে বছরের প্রতি মাসে ৩০ দিন। চাঁদের আরবী কামার' যা কুরআনে এসেছে ৩০ বার!!
#শাহরুন মানে মাস। এটা কুরআনে এসেছে ১২ বার।
#সানাতুন' মানে বছর। শব্দটি এসছে ১৯ বার। এখন আমরা জানি মেতনীয় বৃত্ত এর কথা অর্থ্যাৎ প্রতি ১৯ বছর পর পর সূর্য্য ও পৃথিবী একই বৃত্তে অবস্থান করে।

এবার দেখা যাক কিছু বিপরীত শব্দ--
#'দুনিয়া' ও 'আখেরাত' দুটি কথাই কুরআনে সমান সংখ্যায় এসেছে-১১৫ বার।
#ঈমান ও কুফর শব্দ দুটিও এসছে সমানসংখ্যায়-২৫ বার।
#গরম ও ঠান্ডা শব্দ দুটি এসেছে ৫ বার করে অর্থ্যাৎ সমানসংখ্যক।
#'কুল' মানে 'বলো' আর 'কালু' মানে তারা বলে-এ দুটি কথাও এসেছে সমান সংখ্যায়- ৩৩২ বার করে
#মালাকুন বা মালায়িকা মানে ফেরেশতা এবং অপরদিকে  'শয়তান'- দুটোই এসেছে ৮৮ বার।
# 'আল খবিস' মানে অপবিত্র আর আত তাইয়েব মানে পবিত্র। দুটোই এসেছে ৭ বার করে।
#হায়াত বা জীবন এবং মওত বা মৃত্যু দুটিই ১৬ বার করে এসেছে।

**কিছু শব্দের উল্লেখসংখ্যা কম-বেশি বা সমান হওয়া
#ফুজ্জার বা পাপী শব্দটা এসেছে ৩ বার আর আবরার বা পূণ্যবান শব্দটি এসেছে ৬ বার। বা দ্বিগুণ। কারণ সুরা সাবার ৩৭ নং আয়াত বলছে 'এধরণের (পূণ্যবানদের) জন্যেই রয়েছে দ্বিগুণ পুরস্কার।
 # সুরা আলে ইমরানের ৫৯ নং আয়াত বলছে হযরত ঈসা আ. এর উদাহরণ আদম আ. এর মতো। দুজনের নামই কুরআনে ২৫ বার এসেছে।
#কুরআন বলে সুদ ও ব্যাবসা একইরকম নয় (সুরা বাকারা-২৭৫)। সুদ শব্দ এসেছে ৬ বার আর ব্যাবসা ৭ বার।
পাসওয়াড সুরক্ষিত পোস্ট পড়ার পাসওয়ার্ড:  Iloveislam

0 টি মন্তব্য:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন